যদি বলতে হয় তোমার কথা
তবে বলেই দিবো তুমি ভালো নাহ।
বলতেই হয় যদি তোমার বিবরণ
বলে দিবো তুমি পরী নাহ।
তুমি সেই মাটিতে পরে থাকা কৃষ্ণচুড়া
তুমি শেষ বিকেলের ক্লান্তিভরা রোদ,
তুমি সাদা কালোয় মেশা সেই টেলিভিশনটা
তুমি সবার মাঝে ডুবে থাকা বিসন্নবোধ,
তুমি ঝড়ের আগের সেই আবহাওয়া।
তুমি পরী হতে পারো নাহ,
তুমি তো গ্রামের সেই লাল সাঁরি
আর রঙ ধনুর রঙের চুরি পরা লাজুক মেয়েটা।
তুমি ভালো হতে পারো নাহ,
তুমি তো সেইজন যে একজন মানুষের মৌলিক চাহিদা।
তাই বলব না আর ভালবাসি
কখনই বলব না,
তোমাকে চাঁই তাই কাছে আসি
ভাববো না আর ভাববো না,
তুমি আমার হবে,আমাতেই শেষ হাসি।
২১ মানে শুধু্ই ২১ নয়
২১ মানে আমার তোমার বাংলায় মাতাল।
২১ মানে মায়ের ভাষা
আমার কথা বলা,
২১ মানে ভাইয়ের রক্ত
আমার ডুবে থাকা,
২১ মানে মায়ের কোলে
আমার মাথা,ঘুমপাড়ানির গান শোনা।
২১ মানে আমার চিৎকার
মোদের গর্ব,মোদের আশা,
২১ মানে লাখো কণ্ঠ
একসাথে বাংলায় চিৎকার,
২১ মানে ওদের উপর
আমার,আমাদের ধিক্কার,
২১ মানে তুই,তুমি,তোদের
বাংলার অধিকার।
২১ মানে রফিক,সালাম,বরকতের
মায়ের জন্য ত্যাগ
২১ মানে উত্তাল মিছিলের
বজ্র কণ্ঠ আর আত্তত্যাগ।
২১ মানে শুধু্ই ২১ নয়
২১ মানে তোমাদের সরনে
আমাদের শ্রদ্ধা,ভালবাসা,
২১ মানে আমার বাংলাকে
আমার জরিয়ে ধরা,
আর চিৎকার করে বলা
আমার বাংলা,আমাদের ভালবাসা!
হঠাৎ কোনো এক সন্ধায়
দেখা হল তোমার,আমার সঙ্গে
কি করবো বলতো?
তাকিয়ে থাকব অবাক দৃষ্টিতে!
নাকি জরিয়ে ধরবো আপন ভঙ্গিতে!
হেটে যাবো অদূর দৃষ্টি সীমানা পেরিয়ে!
নাকি ফিরিয়ে নিবো দৃষ্টি পার্থিব পৃথিবী থেকে?
খোলা আকাশের নিচে দাঁড়াতে ভয় পাই
যদি বাতাস এসে তোমার স্মৃতিগুলো উড়িয়ে নিয়ে যায়!
বৃষ্টিতে ভিজতে ভয় পাই
যদি তোমার প্রতিটি ছোয়া ধুয়ে-মুছে যায়!
কি হবে তখন বলতে পারো?
আজ কারো বুকে মাথা রাখতে ভয় করে
যদি তোমার হৃদস্পন্দন যাই ভুলে!
একলা গোধূলির রঙ দেখার সাহস করি না
যদি ভুলে যাই তোমার আবেদনের রঙ্গে রাঙ্গানো চোখদুটা !
আমি এখন আর রাত জাগি নাহ
যদি ভুল করে বাদ পরে যায় তোমায় নিয়ে সপ্ন দেখা!
কি হবে তখন বলতে পারো?
পাখির ডাক্ শুনলে কান চেপে রাখি
যদি তোমার কণ্ঠের সুর ভুলে যাই?
কৃষ্ণচুড়া গাছটার সামনে দাঁড়াই নাহ
যদি তোমার শরীরের গন্ধ ভুলে যাই?
সেই কবে থেকে সিগারেট জ্বালাই নাহ
যদি তোমার,আমার ঠোঁটে একে দেয়া আলপনাটাই ভুলে যাই!
কি হবে তখন বলতে পারো?
তুমি আমার স্বল্প জ্ঞান
ঘুম থেকে যে জাগতে হয়
এই সাধারণ জ্ঞানটি ভুলে যাওয়ার ভয়।
তোমাকে ভুলে যাবো কেন?
তুমি আমার প্রয়োজন,
তোমার স্মৃতিগুলো তাঁরই ভাবসম্প্রসারণ।
আর তাই যদি গেলাম ভুলে!
তাহলে কি হবে সারাংশ,সারমর্ম আর আবেদনপত্র লিখে?
ভাবছি একটা কবিতা লিখব
তোমায় ছাড়া, তুমিহিনা
ভাবছি একটা গান গাইব
না ভেবে তোমায় তাই বেসুরা
ভাবছি একটি গল্প বানাব
থাকবে না তুমি,রানিহিনা
ভাবছি আজ ভালবাসব তোমায়
তোমার তুমি কে তুমিহিনা ।
তারে আমি কেমনে বোঝাই?
বুকে প্রচন্ড ব্যাথা ওঠে,
হ্রিদ স্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়।
তারে আমি দেখি গোপনে
অন্তরের অন্তস্থল থেকে,
আর পুরোপুরি মনযোগ দিয়ে।
তোমার আস্থা আমি কেমনে যোগাই
ছাড়বো না,ছাড়তে পারবো না তোমায়।
যখন সুর্য টা আলো দেয়,
পাখিটা দেকে যায়,
চাদ টা উকি দেয়
মনে পড়ে মনে পড়ে গো তোমায়।
ভালবাসি বলব না
বলব না তমাকে চাঁই
যদি পারো বুঝে নিও
আলতো করে একটা হাসি দিও
বুঝে নিবো আমি,বুঝে নিবোগো তোমায়।
আমি না তোর আয়না হব
তোর স্নিগ্ধ হাসির কারণ
আর রাত দুপুরের আকড়ে ধরা বায়না হব
আমি তোর আকাশ হব
তোর ইচ্ছের ঘুড়ি আর ভালো লাগার কিছু কারণ হব
আমি তোর ঠোঁটের কোণের মুচকি হাসি হব
কিছু অদ্ভুত পাগলামি
আর কিছু কলংকের নিবর সাক্ষী হব
আমি না তোর দুক্ষগুলর কুলী হব
তোর ভুল , নোংরামি , বদভ্যাসগুলোর
বিশাল একটি ঝুঁড়ি হব
আমি তোর একাকীত্বের সঙ্গী হব
আমি তোর সাহস হব
আমি নাহ তোর মাঝেই মিশে যাবো
তোর রাত দুপুরের আকড়ে ধরা বায়না হব।
হঠাৎ একদিন তপ্ত রোদ ঘেসে
বৃষ্টি হয়ে নেমেছিলে তুমি মেঘের আড়াল হয়ে,
বয়েছিলে দখিনা হাওয়া হয়ে
আমার চুলগুলো এলোমেলো হয়েছিল তবে!
একদিন জোছনা ছড়িয়েছিলে
আমার চিলেকোঠার ছাঁদে,
ঘরের টিনের ফাঁকে ফাঁকে
গেয়েছিলে ঘুমপাড়ানির গান
মাথায় হাত বুলিয়ে আর গভীর ভালোবাসা নিয়ে!
একদিন শহরের যান্ত্রিকতা ভুলিয়েছিলে
গ্রাম বাংলার বধূ বেসে,
আলতা আর চুড়ির রুঞ্জনিতে!
দেখিয়েছিলে সপ্ন একটি কুড়ে ঘর আর ৩টি মানুষের,
সেদিন ভুলে গেছিলাম তাদের সম্পর্কের নামকরণ করতে!
সেদিন সুগন্ধী হয়ে আমাতে মিশেছিলে
জরিয়ে বুকে চরম উষ্ণতার শেখড়ে!
হঠাৎ নিজ গন্ধ হারিয়েছিলাম,
তোমার তুমিতে আবার নতুন করে।
আর বলেছিলাম তুমি শুধু ভালোবাসা নও মোর,
তুমি আছো বিশ্বাস আর প্রার্থনার জায়গাটাতে।
রোদ্দুর আকাশে মেঘের দেখা নেই,
বাস্তবতাকে কাঁধে নিয়ে আমি একলা পড়ে রই,
নস্য মনে বন্ধু তোরা দিয়েছিলি আলো,
তোদের হারিয়ে জীবন আবার গেলো বদলে গেলো
বন্ধু তোরা যাস না বহু দূরে,
সুরে বাঁধা যতো গান থাকবে না আর সুরে।
স্কুলের এর গণ্ডিটা পার হয়ে গেল,
কলেজ শুরু হল শেষ হয়ে এলো..
হারানো প্রেমের স্রিতি আজ ঝাপসা হয়ে যায়,
সোনালী সেই দিনের কথা আবার মনে পড়ে যায়....
বন্ধু তোরা আছিসরে কোথায়?
সাজানো কবিতা আজ আবার ছন্দ হারায়।
সবাই একসাথে আড্ডা দেয়ার দিন,
বেসুরো গলায় গান গাই সারাটি দিন
লুকিয়ে লুকিয়ে এক জন অপরের খারাপ বলে যাই,
মুখে আছে গালি কোনো ভালো ভাষা নাই.
বন্ধু তোরা যাস না আমায় ছেড়ে,
চোখগুলোও দেখ আজ তার নিজ সুরে কথা বলে।
আজ বাধন খোলো খোপার,উড়াও কেশ বাতাসে
কেশবতী আমি হাড়াবো ঐ দীঘল কালো রেশমী অরণ্যে
অলকগুচ্ছ ছেড়ে দিয়ে,উড়াও হাওয়াতে
আমি ফের মাতাল হব তার সুগন্ধিতে!!!
আজ বাঁধন খোলো খোপার।
কেনো বেধে রাখো জলপ্রপাতের চঞ্চল ঢেউয়ের মতো আচড়ে পরা কুন্তল?
যাতে থাকে অকারণ ছড়িয়ে থাকা বন্য ফুলের গন্ধ,
আচড়ে আচড়ে পরে বারংবার আহা কি ভয়ংকর সৌন্দর্য,
কেনো লুকিয়ে রাখো!ঢেকে রাখো ঐ উচ্ছল কুন্তল?
আজ খোলোই নাহ বাঁধন্ খোঁপার!
ঘন চিকুরের লুকোচুরি,
মোটা ফ্রেমের আখি দুটি।
আঁকতে পারি নিবিড় সুন্দরতা এক একটি,
তোমার কেশের বর্ণনা আজ আমি দিতে পারি।
ভেবেছিলাম একটি কবিতা লিখবো
তোমার রূপের নয় চুলের বর্ণনায়,
ভুল হয়ে গেল আরও কিছু লিখার ছিল
নাহ মনকে আজ রেখে দিলাম সান্তনায়!
কিছু কিছু ভুলও নাকি ভয়ংকর সুন্দর হয়!!!
কেশবতী আমি হাড়াবো ঐ দীঘল কালো রেশমী অরণ্যে
অলকগুচ্ছ ছেড়ে দিয়ে,উড়াও হাওয়াতে
আমি ফের মাতাল হব তার সুগন্ধিতে!!!
আজ বাঁধন খোলো খোপার।
কেনো বেধে রাখো জলপ্রপাতের চঞ্চল ঢেউয়ের মতো আচড়ে পরা কুন্তল?
যাতে থাকে অকারণ ছড়িয়ে থাকা বন্য ফুলের গন্ধ,
আচড়ে আচড়ে পরে বারংবার আহা কি ভয়ংকর সৌন্দর্য,
কেনো লুকিয়ে রাখো!ঢেকে রাখো ঐ উচ্ছল কুন্তল?
আজ খোলোই নাহ বাঁধন্ খোঁপার!
ঘন চিকুরের লুকোচুরি,
মোটা ফ্রেমের আখি দুটি।
আঁকতে পারি নিবিড় সুন্দরতা এক একটি,
তোমার কেশের বর্ণনা আজ আমি দিতে পারি।
ভেবেছিলাম একটি কবিতা লিখবো
তোমার রূপের নয় চুলের বর্ণনায়,
ভুল হয়ে গেল আরও কিছু লিখার ছিল
নাহ মনকে আজ রেখে দিলাম সান্তনায়!
কিছু কিছু ভুলও নাকি ভয়ংকর সুন্দর হয়!!!
রাস্তা দিয়ে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি যাচ্ছে এবং তারা জানান দিয়েই যাচ্ছে যে আমরা যাচ্ছি, ঠিক সে সময় মানুষের চোখে যেই আতংকটা কাজ করে, সেই আতংকটা ইদানিং রুদ্রর নীলাঞ্জনাকে দেখলে কাজ করে যে আবার কোথায় আগুন লাগলো :/
রুদ্রর মধ্যে আজকাল আবার সেই পশুত্ব ভাবটা জেগে উঠেছে! যে চাইলেও তার দুনিয়ার প্রতি যে বিরক্তি ভাব,তা লুকাতে পারে নাহ! এটা হয়ত সময়ের দোষ :/
একদিন রুদ্রর এক পুরনো বন্ধু যে কিনা রুদ্রর সেই পশু রূপটার সাথে পরিচিত সে রুদ্রকে বার্তা পাঠালো.....
বন্ধু : কেমন আছ?
রুদ্র : আগের মতই!
বন্ধু : জি এফ নাই?
রুদ্র : নেই!
বন্ধু : ও ! আমরা পাই না কেন?
রুদ্র : খুজলে তো সবই মিলে দাদা।
বন্ধু : এইটা ঠিক আমি খুঁজি ও না!
রুদ্র : হুম! যেমন আছ খুব ভালই আছ পেইন নাই।
বন্ধু : ভালবাসা কি পেইন নাকি?
রুদ্র : না! পেইন হইল মাইয়া ;)
বন্ধু : হুম। ভাল মেয়ে খুজে পাওয়া খুব কষ্টকর।
রুদ্র : ভাল মেয়ে খোঁজায় যদি হও লিপ্ত,
দাদা জীবন যৌবন সব হবে তোমার উপর খিপ্ত ;)
বন্ধু : বাহ! প্রেমে পড়লে মানুষ কবি হয়ে যায়।
রুদ্র : আমি আর প্রেম ব্যাপারটা একসাথে যায় নাহ!
বন্ধু : ঐ তো টাইম পাছ :D
রুদ্র : পাছ করার মত সময় পেলাম কই?
বন্ধু : তাহলে তুমি যা কর ওটা কি?
রুদ্র : জীবন উজ্জাপন! :)
বন্ধু : এটা এক এক জনের একেক রকম হয়।
রুদ্র : আসলেই,নতুন মানুষ,নতুন পরিবেশ,নতুন সংস্কৃতি,নতুন শিক্ষা!
বন্ধু : কিন্তু একদিন মানুষ বুঝবে সব ভুল ছিল!
রুদ্র : ভুল ব্যাপারটা বড়ই আপেক্ষিক :)
বন্ধু : কিন্তু মানুষ তার ভুল যত পরে বুঝে তত বেশী কষ্ট পায় :/
রুদ্র : কষ্ট তো ভাল স্মৃতি তেও পায় :D
বন্ধু : বিয়ে করবা কত দিন পর?
রুদ্র : ৭বছর!
বন্ধু : তাহলে ৭বছর পর ভুল বুঝা শুরু করবা।
রুদ্র : হাহাহাহাহা...
বন্ধু : :)
হঠাৎ রুদ্রর এক কাছের বড় ভাইয়ের বলা একটি কথা রুদ্রর মনে পরে এবং ভীষন হাসি পায়,
পৈশাচিক হাসি :D
কথাটি হল "তোর কাছে একটি মাত্র পেন-ড্রাইভ আছে ১৬জিবি, এখন তুই নিজেই ঠিক কর ওইটাতে কি তুই একটা গান ঢুকাবি ১৬জিবির? নাকি ছো্ট ছো্ট অনেকগুলা ? :/ রুদ্রর হাসি পায় এই কারণে যে এই কথাটি বলেছে সে নিজেই কয়েকদিন আগে ঘোষণ দিয়েছে যে,সে নতুন পেনড্রাইভে কিনবে :p "
আজ ভালবাসা ছাড়া লিখব
তোমাকে ছাড়া ভাববো।
আপনি তো ছিলেনই না আমার স্বপ্নে
আমি কি স্বপ্ন দেখি আপনাকে ঘিরে?
তুমি তো ছিলে না আমার হাসি তে।
আমার চেতনা কি শুধু্ই তোমাকে নিয়ে?
তুই নেই আমার কান্নাতেও
না আমার দুঃখ কি এত কমদামী হতে পারে ?
আপনি নেই আমার মুঠো ফোনের তালিকায়,
নেই আপনি শত সহস্র আলোকচিত্রের আঙ্গিনায়,
নেই তুমি আমার আকাশে মেঘ হয়ে
নেই আমার ক্যানভাস এর ছবি হয়ে
তুই নেই স্মৃতি হয়ে আমার মাথায়
নেই তোর দেয়া গন্ধ জরিয়ে আমায়।
আজ হঠাৎ হাত খালি মনে হলে ভাবি না আপনার আঙ্গুল থাকবে আমার আঙ্গুল গুলোকে জরিয়ে
মন খারাপ করা মূহুর্তে শীতল বুকে কাছে টানবেন।
তোমার শরীরের গন্ধ মেখে থাকে না,আজ আমাতে
তোমার লিপ্সটিক এর দাগও নেই আমার জামায়,বুকেতে
এখন পাই না তোর শীতল ঠোঁটের ছোয়া
পাই না বুকের সেই উষ্ণতা।
আজ ভালবাসা ছাড়া লিখব
তোমাকে ছাড়া ভাববো...!
মাঘ মাসের পড়ন্ত বিকেল,আকাশের সাথে সূর্যের কিছুটা কথা কাটাকাটি হয়েছে বলে আকাশের মুখ কালো,টিপ-টিপ বৃষ্টি ও পড়ছে। রমনা পার্কের কোনো এক ভেজা বেঞ্চে রুদ্র বসে আছে,আঙ্গুলের ফাঁকে জ্বলন্ত নিকোটিন আরেক হাতে কড়া লিকারের ধুঁয়া ওঠা গরম চা। রুদ্র বসে বসে বৃষ্টিতে পুকুরের গোছল করা দেখছে আর ভাবছে চশমা পরার একটি বড় বাজে দিক হচ্ছে বৃষ্টিতে চশমা ঘোলা হয়ে যায় কিছু ঠিক মতো দেখা যায় নাহ্।
হঠাৎ রুদ্রের মা মুঠোফোনের মাধ্যমে রুদ্রকে বাহিরের প্রচন্ড শীতের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। ঠিক তখনি রুদ্রর প্রচন্ড ঘোর কেটে যায় আর সে অনুভব করে সে শীতের কাপড় পড়েনি :/ এবং ততক্ষনে সে কাক-ভেজা। হাতের ব্যাগগুলো নিতে নিতে হঠাৎ তার কি যেন মনে হয়!আর সে তার পায়ের জুতাগুলা খুলে ঐ ব্যাগে ভরে খালি পায়ে ইটের ভেজা রাস্তা দিয়ে হাটতে থাকে আর মলিন হাসে এই ভেবে যে আজ এই প্রচন্ড শীতে তাকে জড়িয়ে ধরে উষ্ণতা উপহার দেয়ার মতো কেউ নেই,
কোথাও কেউ নেই।